অ্যালার্মের ভাষা রহস্যগল্প – অরিত চক্রবর্তী প্রথম অধ্যায়: শুরুর শব্দ নিরঞ্জন বারান্দায় দাঁড়িয়ে সকালের...
রহস্য রোমাঞ্চ গোয়েন্দা গল্প প্রতিযোগিতা
চা-বেলার চৌকাঠ গোয়েন্দা গল্প – আলেখ্য রায় “What if the dining table remembered every...
অরুন্ধতির নীল চিঠি গোয়েন্দা গল্প – সুকন্যা রায় পর্ব ১. অজানা ডাকে শান্তিনিকেতন:- জানুয়ারি...
রক্ত রুমাল গোয়েন্দা গল্প – প্রনব কুমার কুণ্ডু হিমালয়ের কোলে অবস্থিত “ছাম্বা ধাম” —...
তীক্ষ্ণ বুদ্ধি গোয়েন্দা গল্প – ভাস্কর সিন্হা কলকাতা শহরের বুকে আলোকোজ্জ্বল রাতে ঘুমিয়ে পড়েছে আধুনিকতার চাদর গায়ে দেওয়া বিশাল এই মহানগরী। সল্টলেকের একটি বাড়ির ছাদে বসে আছে তিন কিশোর—ঋজু, ইরা আর অর্ক। তিনজনই শহরের অন্যতম সেরা স্কুলের ছাত্র, IQ যাদের আকাশছোঁয়া। তাদের বন্ধুত্বের মালায় গাঁথা অজস্র স্মৃতি—কম্পিউটারের কোডিং, পদার্থবিদ্যার জটিল তত্ত্ব আর নতুন নতুন গ্যাজেট বানানো। এদের মধ্যে ঋজু বিশেষভাবে পরিচিত তার অসামান্য বুদ্ধি, ইরা তার প্রযুক্তিগত দক্ষতা আর অর্ক তার অসাধারণ পর্যবেক্ষণ ক্ষমতার জন্য। একদিন ভোরে ইরার ঘুম ভাঙল মোবাইলের মৃদু ভাইব্রেশনে। স্ক্রিনে অপরিচিত এক নাম্বার থেকে মেসেজ—”তোমাদের সাহায্য দরকার। গোপনে দেখা করো, সিটি সেন্টার লাইব্রেরিতে, সকাল ১০টায়।” ঋজু আর অর্ককে জানাতেই তারা উত্তেজনায় ঝাঁপিয়ে পড়ল রহস্যে। নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে দেখল লাইব্রেরির এক কোণে বসে আছে সমবয়সী এক মেয়ে। তার চোখেমুখে উদ্বেগ, পাশে থাকা বইয়ের ভেতর দিয়ে গোপনে দেখছে বারবার। “আমি অন্বেষা। আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী। সম্প্রতি এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা করছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করে দুদিন আগে থেকে নিখোঁজ হয়ে গেছেন। পুলিশ কিছুতেই সাহায্য করছে না।” ঋজু তৎক্ষণাৎ বলে উঠল,...
অন্ধকারের অন্বেষণ রহস্য গল্প – আদিপ রায় অধ্যায় ১: ছায়ার হাতছানি শ্রাবণ মাস; ঘন কালো মেঘে...
ফুলেল মৃত্যু রহস্য গল্প – চন্দ্রাণী বসু ১ কলকাতার এক জমকালো সন্ধ্যা। প্রেক্ষাগৃহে আলো...
বেল ফুলের গন্ধ রহস্য গল্প – শম্পাশম্পি চক্রবর্তী বেশ সকাল আন্দাজ ছ’টা হবে ।...
আবির চৌধুরী হত্যারহস্য গোয়েন্দা গল্প – অমিতাভ সাহা (১)এক বর্ষণসিক্ত সন্ধ্যা। কলকাতার ঐতিহ্যবাহী ভবানীপুর...
উত্তরাধিকার রহস্য রহস্য গল্প – বর্ণালী বসু প্রতিবারে মত এবারেও বেড়াতে যাবার পরিকল্পনা চলছিল...