শ্রাবণ সন্ধ্যা কবিতা – প্রাপ্তি সাহা জানো, বহুদিন পর আবার বৃষ্টি আরম্ভ হয়েছে, ঠান্ডা...
পুজো সংখ্যা ১৪৩১
শাস্তি গল্প – সুজিত পাছাল ষোলো নাম্বার ন্যাশনাল হাইওয়ে দিয়ে মসৃণ গতিতে ড্রাইভ করে...
তিতির কান্না ছোট গল্প - ভাস্কর সিন্হা
রাজবাড়ী রহস্য ভৌতিক গল্প – রূপালী সামন্ত দাদার মেজাজটা আজ বড় ফুরফুরে লাগছে, গাড়ি...
দেবীপক্ষ কবিতা – সম্পূরণ বন্দ্যোপাধ্যায় জলছবি বারান্দা ...
মহামায়া মা দুর্গার আগমনী সুরে প্রবন্ধ – রূপম চক্রবর্ত্তী শ্রী মায়ের আগমনী সুরে ভক্তপ্রাণে...
দুর্বোধ্য শব্দেরা কবিতা – পলাশ পাল তোমার টুকরো টুকরো বার্ধক্যগুলো ফিরিয়ে দিলাম বিবর্তনের নাভি থেকে জন্ম নেওয়া...
শতরূপে সত্যজিৎ প্রবন্ধ – সৌমিক পাহাড়ী কিছু কথা:- ক্লাস ফোর এ টিভি তে প্রথম...
বিভীষিকা ভৌতিক গল্প – শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় ২৫ শে অক্টোবর ২০৩০। ভাবিনি আমাদের দলের পরপর ১০...
বরফের ছুরি রহস্য গল্প – রানা জামান রাত দশটা। বাবা ফোনকল না ধরায় চিন্তায় পড়ে গেলো সামিরা। বেশ কয়েক বার কল করলো ও। এমনটা হয় না কখনো। মনে প্রশ্ন ওর: বাবার ফোনে কি চার্জ নেই? বিদেশ গিয়ে এমনটা করা কি ঠিক? কোথায় আছেন এখন বাবা? ডাক্তার দেখানো হয়েছে কি? কী বললেন ডাক্তার? আমার বাবা কি ঠিক আছেন? প্রিয় বাবা আমার! মা কি ফোন করেছিলেন কখনো? যাই, মাকে জিজ্ঞেস করি গিয়ে।মোবাইল ফোন হাতে নিয়ে সামিরা বেরিয়ে এলো নিজ কক্ষ থেকে। মার কক্ষের দরজা ভেজানো ছিলো। টোকা দিয়ে মার অনুমতি পেয়ে ভেতরে ঢুকে দরজা ভেজিয়ে দিলো সামিরা। সাবিহা নেছার মোবাইল ফোনের পর্দায় স্ক্রল করে যাচ্ছেন। সামিরা বিছানায় মুখোমুখি বসে তাকিয়ে রইলো মার দিকে।মেয়ের দিকে না তাকিয়ে সাবিহা নেছার বললেন, তুই কি আমার দিকে তাকিয়ে থাকার জন্য এসেছিস, না কিছু বলবি?সামিরা লজ্জা পেয়ে দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে বললো, একটা কথা জিজ্ঞেস করতে এসেছিলাম; কিন্তু এখন তোমার দিকে তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করছে।সাবিহা...